• মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৫৬
সর্বশেষ :
তফসিল ঘোষণার পর নিজেই পোস্টার অপসারণ করলেন খুলনা-৩ আসনের বিএনপি প্রার্থী রকিবুল ইসলাম বকুল ঝাঁকঝমকপূর্ণ আয়োজনে ওব্যাট থিংক ট্যাংক খুলনার সপ্তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন আরো ৩৬ টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি চাঁদা তুলতে গিয়ে ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৩ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন ময়মনসিংহে হাসপাতাল-ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান , ৫ লাখ টাকা জরিমানা উপকূলীয় শ্যামনগর, আশাশুনি ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা কালিগঞ্জ থেকে ভেটখালী পর্যন্ত রাস্তা ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডিজিটাল সহিংসতা প্রতিরোধে শ্যামনগরে র‍্যালি, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন

আঠারোমাইল সৈয়দ ঈসা কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ : মুল ফটকে তালা : শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া, খুলনা প্রতিনিধি  / ২২০ দেখেছেন:
পাবলিশ: রবিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৪
আঠারোমাইল সৈয়দ ঈসা কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ

খুলনার ডুমুরিয়া সৈয়দ ঈসা টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ জি এম আব্দুস সাত্তারকে অবরুদ্ধ করে রাখে ওই প্রতিষ্ঠানের বেতন বঞ্চিত শিক্ষকরা। এ সময়ে শিক্ষকরা মুল ফটকে তালা লাগিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। সাড়ে তিন ঘন্টা পর শিক্ষকদের সকল প্রকার ডকুমেন্টস এবং অর্থ আগামী শনিবার ফেরত দেয়ার শর্তে মেলে মুক্তি। রবিবার দুপুর ১২ টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩ টা পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।

 

সরেজমিন যেয়ে ও একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠার ২১ বছর পর ২০২২ সালে আঠারোমাইল সৈয়দ ঈসা এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ এমপিও হয়। এমপিও হওয়ার পরে ৪০ জন শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন হওয়ায় কথা থাকলেও অধ্যক্ষ অনিয়ম করায় অধিকাংশ শিক্ষক -কর্মচারীর বেতন হয় না। দীর্ঘ দিন বেতন না হওয়ায় এবং বার বার বেতন পাশ করার কথা বলে উৎকোচ গ্রহন করায় বেশ কিছু দিন ধরে শিক্ষকরা বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিতে থাকে।

 

অধ্যক্ষ কোনো শুনানীতে হাজির হয় না। নিরুপায় হয়ে শিক্ষকরা রবিবার অধ্যক্ষকে অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ করতে থাকে। এসময়ে তারা কলেজের মুল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয়। পরে কয়েকজন সিনিয়র শিক্ষক এর মধ্যস্থতায় আগামী শনিবার সকল প্রকার কাগজ ফেরত দেওয়ার শর্তে বিকেল সাড়ে ৩ টায় তালা খুলে দেওয়া হয়।

 

এ ব্যাপারে আন্দোলনকারী শিক্ষক এম এম আলাউদ্দিন বলেন, নানা অপকর্মের প্রতিবাদে দীর্ঘ দিন ধরে আন্দোলন করে
আসছি। বার বার অধ্যক্ষ কথা দিয়ে কথা রাখে না। যে কারণে আমরা তাকে অবরুদ্ধ করে রাখি। পরে শনিবার পর্যন্ত সময় নিয়েছেন।

 

অধ্যক্ষ জি এম আব্দুস সাত্তার বলেন, ভূল বোঝাবুঝির কারণে সমস্যা হচ্ছে।

 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ওই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মুহাম্মদ আল-আমিন বলেন, ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের অপকর্মের কারণে সিংহভাগ শিক্ষক এর বেতন হয়নি। এ ব্যাপারে তদন্ত চলমান রয়েছে।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com